You are currently viewing এস্তোনিয়া ওয়ার্ক ভিসার বিস্তারিত এবং বাংলাদেশিদের জন্য সুবিধা
estonia work visa

এস্তোনিয়া ওয়ার্ক ভিসার বিস্তারিত এবং বাংলাদেশিদের জন্য সুবিধা

এস্তোনিয়া ওয়ার্ক ভিসার প্রকারভেদ:

  1. ডি-টাইপ ভিসা (লং-স্টে ভিসা):
    • এই ভিসা ৩৬৫ দিনের জন্য প্রদান করা হয়।
    • বাংলাদেশিরা এ ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন, যদি চাকরির অফার থাকে।
    • আবেদন প্রক্রিয়া: এস্তোনিয়ার দূতাবাস বা স্থানীয় অভিবাসন দপ্তর থেকে আবেদন করা যায়।
    • প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে ২ সপ্তাহ থেকে ১ মাস সময় লাগে।
  2. টেম্পোরারি রেসিডেন্স পারমিট:
    • এক বছরের বেশি কাজের জন্য এটি প্রয়োজন।
    • কোটা সিস্টেমের আওতায় বা বিশেষ ক্ষেত্রে এই পারমিট প্রদান করা হয়, যেমন:
      • ICT (তথ্য ও প্রযুক্তি) বিশেষজ্ঞ।
      • স্টার্টআপে কাজ করা।
      • উচ্চ আয়ের চাকরি (মাসিক ২৫২৮ ইউরো বা তার বেশি বেতন)।

আবেদন প্রক্রিয়া:

  1. চাকরিদাতার মাধ্যমে ভিসার জন্য নিবন্ধন করতে হবে।
  2. প্রয়োজনীয় নথি: চাকরির চুক্তি, পাসপোর্ট, ছবি, স্বাস্থ্য বীমা।
  3. আবেদন জমা দেওয়ার পর ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে এস্তোনিয়ার আইডি কোড প্রদান করা হয়।

বাংলাদেশিদের জন্য সুবিধা:

  1. উন্নত কর্মসংস্থানের সুযোগ:
    • আইটি, ইঞ্জিনিয়ারিং, স্বাস্থ্যসেবা এবং স্টার্টআপ সেক্টরে প্রচুর চাকরির সুযোগ।
    • দক্ষ শ্রমিকদের জন্য অধিক চাহিদা।
  2. উন্নত জীবনযাত্রার মান:
    • এস্তোনিয়া ইউরোপের অন্যতম ডিজিটাল উন্নত দেশ।
    • কাজের পাশাপাশি ডিজিটাল পরিচয় এবং ই-সরকার সেবা সহজলভ্য।
  3. পারিবারিক সুবিধা:
    • পরিবার নিয়ে যাওয়ার সুযোগ আছে।
    • সন্তানের শিক্ষার জন্য ভালো মানের বিদ্যালয় রয়েছে।
  4. কাজের সময় এবং পরিবেশ:
    • সপ্তাহে ৪০ ঘণ্টা কাজের সময়।
    • চাকরির সুরক্ষা এবং আইনগত সহায়তা সহজলভ্য।
  5. ভিসা এবং নাগরিকত্ব প্রাপ্তি সহজতর:
    • একাধিক বছর থাকার পর নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করা যায়।

গুরুত্বপূর্ণ ওয়েবসাইট:

কোম্পানী এবং এজেন্সি

বাংলাদেশি পেশাজীবীদের জন্য এস্তোনিয়ায় কাজ করার সুযোগ এবং সহজ ভিসা প্রক্রিয়া একটি বড় সুবিধা। ইউরোপে উচ্চমানের জীবনের সাথে সাথে স্থায়ী বসবাসের সম্ভাবনাও এখানে উজ্জ্বল।

বিস্তারিত জানতে ভিডিওটি দেখতে পারেন…

https://youtu.be/spMLENGauV0

Leave a Reply